কম খরচে কচ্ছের রান ভ্রমন প্ল্যান দু রাত তিন দিনের। Rann of Kutch tour plan 2 night 3 days, Gujarat

 ভ্রমণ পিপাসু :- 'কচ্ছ নেহি দেখা তো কুছ নেহি দেখা' -কচ্ছের রান একটি মরুভূমি এলাকা, যা রাজস্থানের থর মরুভূমির একটি অংশ। কচ্ছ ভারতের বৃহত্তম জেলা, পুরো রান এলাকার আয়তন ৭৫০০০ বর্গ কি.মি। এই এলাকা ভারতের লবন বা নুন উৎপাদনে ৭৫% সাপ্লাই দেয়। কি করে এই রান এলাকা তৈরি হল তা আমাদের অনেকেরই অজানা, এই রান তৈরির পেছনে দুটো ভৌগোলিক কারণ দায়ী, পূর্বে এই এলাকা আরব সাগরের জলে নিমজ্জিত ছিল, কিন্তু এক ভূ-আন্দোলনের ফলে এই এলাকা সমুদ্রতল থেকে কিছুটা উচু হয়ে যায়, দ্বিতীয় বার ১৮০০ শতকের প্রথম দিকে আরও একটু বড় ভূমিকম্প সংগঠিত হয় যার ফলে সিন্ধু তার কয়েকটি শাখা নদীগুলি, যেগুলো আগে এই রান এলাকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হতো তা আরো পশ্চিম দিকে অর্থাৎ পাকিস্তানের দিকে সরে যায় এবং এই অঞ্চল ধীরে ধীরে মরুভূমিতে পরিণত হয়, এখনো লুনীর মত ছোট এক দুটো নদী এই কচ্ছের রানে পতিত হয়েছে। গ্রীষ্মকাল শুরু হলেই পশ্চিম দিক থেকে কচ্ছ উপসাগর এবং পূর্ব থেকে খাম্বাত উপসাগরের জল এসে এখানে ভরে যায়, আবার শীতের শুরুতে জল নেমে গেলে লবনের সাদা মোটা চাদরে ঢেকে যায় গোটা এলাকা। 

'ইহ্যা খুশবু হ্যাঁ গুজরাট কি' 

'কুছ দিন তো গুজারো গুজরাট ম্যায়ে' - অমিতাভ বচ্চনের করা গুজরাট ট্যুরিসমের এই অ্যাড গুলো ২০১৩-১৪ সালের থেকে আমরা হয়তো সবাই টিভি পর্দায় দেখেছিলাম, গুজরাট সরকারের পক্ষ থেকে এই অ্যাড গুলো সাল থেকে টিভি পর্দায় আসার পর থেকে গুজরাট ট্যুরিসম শিল্পে এক জোয়ার আসে, এই সমস্ত অ্যাড গুলোর মাধ্যমে গুজরাটের বিশেষ বিশেষ স্থান গুলি যেমন কচ্ছের রান,দ্বারকা মন্দির, সোমনাথ মন্দির গির অরন্য, ছাড়াও আর কিছু স্থানকে তুলে ধরা হয়েছিলো যার ফলে গুজরাটে আসা পর্যটকদের সংখ্যা অত্যাধিক হারে বারে, আরো নতুন নতুন স্পট এবং পর্যটকদের সুবিধার জন্য আরো নতুন নতুন পরিকাঠামো গড়ে ওঠে। যা ভারতের পর্যটনের মানচিত্রে গুজরাটকে এক আলাদা জায়গায় নিয়ে আসে। আগেই বলেছি গুজরাট একটা বিরাট রাজ্য, এখানে সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া এখনকার প্রধান প্রধান আকর্ষন গুলো কোনোদিন ঘুরে সম্পূর্ণ করতে পারবেন না আর পুরো গুজরাট কে ভালো ভাবে ঘুরতে হলে তো আপনাকে অনেকবারই আসতে হবে যা এক প্রকার অসম্ভব। গুজরাটের ওপরে করা আমার আগের ব্লগে গুজরাটের প্রধান প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলো কেমন করে ঘুরবেন তা বিস্তারিত ভাবে বলা আছে, সাথে গুজরাট ঘুরার ব্যাপারে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যেহেতু আগের ব্লগ টা একটু বড় হয়ে গেছে তাই গুজরাটের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটনস্থল কচ্ছের রান এবং রান উৎসব সমন্ধে একটি আলাদা ব্লগ করছি।


কোন সময় এখানে আসবেন :- কচ্ছে আসার জন্য আপনাদের সবচেয়ে উচিত সময় হল শীতকাল। মানে ডিসেম্বর থেকে মার্চ। তার কারন বছরের বাকি সময়ে এখানে প্রচন্ড গরম পরে তাপমাত্রা একদম চলে ৪৫ ডিগ্রির কাছে তাই এত গরমের আপনারা কোনোমতেই শান্তিমত ঘুরতে পারবেন না। তাছাড়া বছরের বাকি সময় এই রান একদমই দেখতে পাবেন না আপনারা, এপ্রিল থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর, অক্টোবর পর্যন্ত এই রান এলাকা সমুদ্রের জলে ভেসে থাকে, বর্ষাকালে প্রায় এক হাঁটু সমান জল হয়ে যায়। নভেম্বর থেকেই একটু একটু করে জল নামতে থাকে এবং সাদা লবনের আস্তরন দেখা দিতে থাকে আর ডিসেম্বরের দিকে পুরো মোটা সাদা চাদরে ঢেকে যায় পুরো এলাকা, তাই ডিসেম্বর থেকেই গুজরাট সরকারের পক্ষ থেকে এখানে শুরু হয় রান উৎসব। সবচেয়ে বেশি ভিড় হয় ডিসেম্বর লাস্ট উইক থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি এই সময়।


কেমন করে পৌঁছবেন :- কচ্ছ গুজরাটের বৃহত্তম জেলা এবং ভারতেরও বৃহত্তম ( লেহ এর পরেই দ্বিতীয় ) একদম পাকিস্তান বর্ডার লাগোয়া এই এলাকা, পাকিস্তানেও এই রানের কিছু অংশ আছে। এই কচ্ছের সবচেয়ে বড় শহর ও জেলা সদর হল ভুজ শহর, যা ২০০১ ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো, প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া এই শহর আবার তার আগের রূপে ফিরে এসেছে। আপনাকে কচ্ছ আসতে হলে, এই ভুজ শহরেই আসতে হবে। এখানে আপনি চার ভাবে আসতে পারেন বাই-এয়ার, ভুজে Airport ও আছে কিন্তু সব শহরের সাথে connectivity পাবেন না। ট্রেনেও আসতে পারেন সবচেয়ে ভালো হয়, তাহলে আপনাকে আহমেদাবাদে ফ্লাইট বা ট্রেনে নেমে সেখানে থেকে ট্রেনে আসতে হবে ভুজ। বাসে ও আসতে পারেন, এই বাসেই আমরা গিয়েছিলাম, এসি, নন-এসি স্লিপার সীটার নাইট বাস পেয়ে যাবেন। আর আপনারা নিজস্ব গাড়ি বা গাড়ি ভাড়া করেও আসতে পারেন দুরত্ব প্রায় ৪০০ কি.মি।

ভুজ থেকে রান অফ কচ্ছ :- ভুজ শহর থেকে কচ্ছের রানের দূরত্ব প্রায় ৮০ কি.মি। সেইজন্য আপনাকে যেতে হবে ঢোরডো গ্রামে এই গ্রামেই আছে কচ্ছের সাদা চাদরে রান, প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি। এই ধোরডো পৌঁছতে গেলে আপনি তিন ভাবে পৌঁছতে পারেন, বাস বা স্টেশন থেকে এখানে আসার জন্য বাস ছাড়ে ভাড়া ৫০ টাকা, কিন্তু বাস সবসময় পাওয়া যায়না, ছোটো গাড়ি ও আসে। এছাড়া আপনারা একটা গাড়ি ও সারাদিনের জন্য ভাড়া করে নিতে পারেন ভাড়া ৩৫০০ টাকার মতো নেবে ৪ জনের জন্য। এটাই ভাল হবে। আর আপনারা যদি ১,২ জন হোন তাহলে বাস বা শেয়ার গাড়িতে ও আসতে পারেন আমরা একটা গাড়ি সারাদিনের জন্য ভাড়া করে নিয়েছিলাম যে গাড়ি আমাদের সারাদিন ঘুরিয়েছিলো আসে পাশের কিছু সাইটসিং আছে যেগুলো আপনি গাড়ি ভাড়া না করলে ঘুরতে পারবেন না। এছাড়া তিন নম্বর পন্থা বাইক ভাড়া করে নেওয়া। বাইক ভুজ শহরে পেয়ে যাবেন ভাড়ার জন্য ১০০০-১৮০০ মধ্যে। কচ্ছ যাওয়ার পথেই ভিরন্ধিওয়ারা নামক জায়গা থেকে আপনাকে পারমিট করতে হবে। পারমিট চার্জ ১০০ টাকা বাচ্চাদের জন্য ৫০ এবং বাইকের জন্য ৫০ টাকা।


রান উৎসব :- কচ্ছ একটা মরুভূমি এলাকা, কিন্তু এই মরুভূমি একলাকে কেমন করে রান উৎসবের মাধ্যমে পর্যটকদের এত ভালো গন্তব্যস্থলে পরিণত করা যায় সেটা এই জায়গায় না আসলেই ভালই করে বোঝাই যাবেনা । রান উৎসব শুরু হওয়ার আগে এই এলাকায় তেমন কোনো পর্যটক আসতো না, এখন তা রাজ্য ছড়িয়ে দেশ কিংবা বিদেশ থেকেও প্রচুর পর্যটকের আনাগোনা বেড়েছে। রান উৎসবের জন্য পুরো একটি শহর কেই এখানে তৈরি করা হয়, তিন মাসের জন্য যেখানে সমস্ত ধরনের সুবিধে আপনারা পেয়ে যাবেন, কিন্তু এখানে থাকা একটু ব্যয়সাপেক্ষ, আর হবেই না কেনো। প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই দেশ ও রাজ্যের এবং বিভিন্ন ছোট্ট বড় শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় , এছাড়া আছে প্রচুর সরাসরি বেসরকারী স্টল, অনেকটা মেলা টাইপ, যার যেখানে আপনারা গুজরাতে হস্তশিল্পের বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী পেয়ে যাবেন, কচ্ছের হস্তশিল্প কিন্তু খুবই উচু মানের। এই রান উৎসব উপলক্ষে আসে পাশের গ্রামের লোকেদের ও রুটি রুজির ভালো ব্যবস্থা হয়েছে, যেটা আগে ছিল না, হোমস্টের মত গ্রাম গুলিতে বিভিন্ন গ্রামীণ হাট গড়ে তোলে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, যারা টেন্টসিটিতে থাকতে অপারগ তাদের জন্য এগুলো খুবই ভালো একটা ব্যাবস্থা বলতে গেলে। আপনারা এই সমস্ত হাট গুলো অনলাইন ও পেয়ে যাবেন অনেক MMT, booking.com মত বিভিন্ন সাইটে।


থাকা খাওয়া :- থাকার জন্য আমি আগের পয়েন্টেই বলেছি রান উৎসবের সরকারি  টেন্ট সিটি বুক করতে পারেন, যারা একটু খরচা কমাতে চান তাদের জন্য হোমস্টে বা হাট টাইপের হোটেল গুলো পেয়ে যাবেন। যেগুলো মোটামোটি ১৫০০ থেকে শুরু বুক করার সময় উইথ মিল দিয়ে বুক করবেন কারণ একদম গ্রামীন এলাকা খাওয়া ভালো হোটেল খুবই কম, কিন্তু হোমস্টে আপনাদের ইন্ডিয়ান সাধারণ খাওয়ার ছাড়াও কচ্ছের কিছু লোকাল খাওয়ার আপনারা অবশ্যই টেস্ট করবেন। কচ্ছ যাওয়ার পথে হোডকা গ্রামে প্রচুর এরকম হোমস্টে এবং রিসর্ট পেয়ে যাবেন আমরা ছিলাম রানভূমি রিসর্টে, ব্রেকফাস্ট ডিনার দিয়ে ভাড়া পড়েছিলো 2000 টাকা দু জনের জন্য। আরো একটা জিনিস মনে রাখবেন পূর্ণিমার দিন কিন্তু এখানে সব কিছুই রেট বেড়ে যায়, কারণ পূর্ণিমার রাতে রানের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য প্রচুর পর্যটক এসে থাকে, পূর্ণিমার রাতে রান দেখার দৃশ্য সত্যি কোনোদিন না ভোলার। সেদিন আসলে আপনাদের সব কিছুতেই একটু এক্সট্রা খরচা করতে হবে এটা মাথায় রাখবেন। কিছু রিসর্টের নাম আমি নিচে দিয়ে দেবো আপনাদের জন্য....

Rann bhumi resort 





Mawa. 

Our resort Rann bhumi 

কচ্ছ ট্যুর প্ল্যান :- কচ্ছ ঘোরার জন্য আপনারা মোটামুটি দু দিন বা তিন দিনের প্ল্যান করতে পারেন। দুদিন করলেই যথেষ্ট যদি আপনারা গাড়ি বুক করে থাকেন, আপনারা ৩,৪ জন থাকলে দু দিনের জন্য একটা গাড়ি বুক করে নেবেন ৫-৬ হাজার টাকার মতো নেবে। আমি সেজন্যে দু দিনের ট্যুর প্ল্যান ই আপনাদের বলছি।

Night at Rann of Kutch 


প্রথম দিন :- স্টেশন বা বাস স্ট্যান্ড থেকে নেমে সামনে অনেক গাড়ি পেয়ে যাবেন, সেই গাড়ি বুক করে সোজা চলে আসুন রানের কিছু আগেই হোডকা গ্রামে আপনাদের বুক করা রিসর্ট বা হোমস্টে তে। কিছুটা সময় লাগবে স্নান ফ্রেশ হওয়ার জন্য, এখানে জল এতটা ভাল না। আর শীতকাল হওয়ার সত্ত্বেও দিনে সামান্য গরম লাগবেই আর যেহেতু মরুভূমি এলাকা তাই, রাতে ঠান্ডা। যাইহোক হোটেল থেকে বেরিয়ে রানে না গিয়ে আপনারা সোজা চলে যাবেন কালো ডুঙ্গারে যার অর্থ ব্ল্যাক হিল। এই কালো ডুঙ্গার গুজরাটের সর্বোচ্চ পাহাড়, যেখান উঠে আপনি গোটা রান অফ কছ কে দেখতে পাবেন, রাস্তায় যেতে পারবে ম্যাগনেটিক হিল, যেটা একমাত্র আর লাদাখে আছে। এত দুটি জায়গা দেখে এবার আমরা যাবো কচ্ছের রানে, এখানে ঢোকার আগে কিছু দোকান আছে খাওয়ার লাঞ্চ টা অবশ্যই করে নেবেন। এবার বাকি টা সময় গোটা পাবেন এখানে কাটানোর, এখানে দেখার মত অনেক কিছু আছে আগেই বলেছি সেগুলো দেখে কেনা কাটাও করতে পারেন উট সাফারি বা ঘোড়ার গাড়ি করে আসে পাশে ঘুরতে পারবেন। এখানে একটা ওয়াচ টাওয়ার আছে এই অবশ্যই অবশ্যই উঠবেন, একটু উচু বয়স্কদের একটু সমস্যা হতে পারে, কিন্তু ওপরে ওঠার পর যা দেখবেন তা জন্ম জন্মানতরেও ভুলবেন না চারিদিকে খালি সাদা আর সাদা,, নিচে নেমেও যেদিকে তাকাবেন শুধু সাদা লবনের চাদর, বিকেলে সূর্যাস্ত এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কিছুটা দেখে আবার পার্কিং থেকে গাড়িতে উঠে চলে আসুন হোমস্টে তে। আর যারা টেন্ট সিটিতে থাকবেন তাদের তো পাশেই একদম থাকার ব্যবস্থা, রাতে এখানে মনরঞ্জনের অনেক ব্যাবস্থা থাকে পর্যটকদের জন্য। এভাবেই আপনার প্রথম দিনের সমাপ্তি ঘটবে।



দ্বিতীয় দিন :- দ্বিতীয় দিন আমরা ঘুরে নেবো ভুজ শহর এবং মাণ্ডবীতে। আপনাদের রিসর্ট থেকে ব্রেকফাস্ট করে যেটা include ছিল বেরিয়ে পড়তে হবে, প্রথমেই আমরা দেখে নেবো কছ মিউজিয়াম, তারপর স্বামীনারায়ণ মন্দির দেখে আমরা চলে যাবো মাণ্ডবীতে। লাঞ্চ ভুজ থেকেও করে যেতে পারেন বা মাণ্ডবীতে গিয়েও করতে পারেন। এখানে ও দু তিনটে জায়গা আছে যেগুলো আমরা দেখে নেবো, প্রথমে শ্যামজী কৃষ্ণ বর্মা মিউজিয়াম, মাণ্ডবী পোর্টে তৈরি হওয়া বিশালাকার সব জাহাজ তৈরি দেখা, এরপর আমরা যাবো বিচের দিকে, বিচে যাওয়ার আগে আমরা দেখে নেবো আরো একটি সুন্দর মহল বিজয় বিলাস প্যালেস, এটা কচ্ছের রাজ মহল বা কচ্ছের রাজবাড়ি বলতে পারেন। এখানে ঢোকার জন্য ৫০ টাকা টিকিট আছে এখানে লাগান সিনেমার শুটিং হওয়ার পর থেকে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে গেছে আরো কিছু Bollywood সিনেমার ও শুটিং এখানে হয়েছিলো। শেষে অর্থাৎ বিকেলের দিকে আমরা যাবো মাণ্ডবী বিচে, এরপর গাড়ি ধরে আবার ফিরে আসবো ভুজে। এখানে এসে আপনারা হোটেল নিতে পারেন ৬০০ থেকেই হোটেল পেয়ে যাবেন এখানে আর রাতেই যদি ট্রেন বা বাস ধরে ফিরে যেতে চান তাহলে হোটেল নেওয়ার দরকার নেই।

বিজয় বিলাস প্যালেস। 

স্বামী নারায়ণ মন্দির, ভুজ। 



তৃতীয় দিন :- তৃতীয় দিন কারো যদি আপনাদের প্ল্যান থাকে ঘোরার আর এখানে থাকার এটা তাদের জন্য তাহলে তারা ভুজের আরো কিছু এলাকা ঘুরে দেখতে পারবেন, তারমধ্যে নারায়ণ সরোবর, Wild Ass Sanctuary, এবং সিন্ধু সভ্যতার কেন্দ্র ধোলাভিরা, যেটা সম্প্রতি UNESCO ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তকমা পেয়েছে ।




Mandvi port. 


ভুজে হোটেল বা রিসর্ট :- ভুজে আমাদের রিসর্ট ছিল - রানভূমি রিসর্ট ১৮০০ সাথে ব্রেকফাস্ট ও ডিনার। ফোন নম্বর - 09429936915

2. Rann Visamo Village Resort-099984 18532

3. Rann Kandhi Resort-094274 49041

4. White Rann Homestay-094092 21473

5.Kutch Classic Rider Camp-094997 33132

6.Kutir Craft Village Resort | Rann Of Kutch-098794 32076

7. সরকারী টেন্ট সিটি - রান উৎসব বুকিং

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন