কেদারনাথ যাত্রার সম্পূর্ণ তথ্য। Full Information Kedarnath Yatra. Kedarnath yatra-2022.

ভ্রমণ পিপাসু :- কেদারনাথ যেতে কার না ইচ্ছে হয়। অনেকেই হয়তো স্বপ্ন থাকে জীবনে একবার হলেও কেদারনাথের দর্শন করবে। এই স্বর্গীয় জায়গায় যেতে কেউ নিজেকে বঞ্চিত করতে চায় না। অনেকেই হয়তো কেদারনাথ যাওয়ার পরিকল্পনা নিচ্ছেন। কিন্তু কেদারনাথ যেতে অনেকেরই অনেক ধরণের প্রশ্ন থাকে, কেমন করে যাবো, কোথায় থাকবো, কত কি.মি হাঁটতে হবে, হেলিকপ্টার এ কেমন করে যেতে হয় বুকিং প্রসেস কি, থাকা খাওয়ার কি কি ব্যবস্থা আছে, কেদারনাথ কোন সময়ে গেলে বেটার এরকম আরো সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি এই ব্লগে আসা করি আপনাদের কাজে লাগবে, এবং খুব তাড়াতাড়ি বাবা কেদারের দর্শন আপনারা পাবেন এটাই আশা রাখি। ব্লগটা একটু বড় হয়েছে তাই কয়েকটি পয়েন্টে এই ব্লগটা বর্ণনা করেছি , পয়েন্ট গুলো নিচে লিখে দেওয়া হয়েছে যার যেটা দরকার পড়ে নিতে পারেন।

কেদারনাথ সম্পূর্ন তথ্য। Kedarnath yatra-2022

ভারতের দ্বাদশ জ্যোতিলিঙ্গের অন্যতম, এবং পঞ্চ কেদারের প্রথম কেদার হল এই কেদারনাথ মন্দির, তাছাড়া উত্তরাখন্ডের চার ধামের অন্যতম এই কেদার ধাম। কেদারনাথ মন্দিরের বহু ইতিহাস আছে, সেদিকে আজ আর গেলাম না। এই মন্দিরে প্রতিষ্ঠাকাল সম্বন্ধে সঠিকভাবে কিছু বলা না গেলেও  মোটামুটি ধারণা করা হয় যে অষ্টম শতকে এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয়। কেদারনাথ মন্দিরের সাথেই জড়িয়ে আছে জাগৎগুরু শঙ্করাচার্যের নাম। মন্দিরের পেছনেই শঙ্করাচার্যের সমাধি আছে। এই বছরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শঙ্করাচার্যের মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেছেন।

কেদারনাথ মন্দিরের অবস্থান হল উত্তরাখন্ডের গাড়োয়াল রিজিয়নের রুদ্রপ্রয়াগ জেলায়। সমুদ্রতল থেকে প্রায়. ৩৫৮৪ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই মন্দির। বছরের ছ-মাস একদমই এখানে যাওয়ায যায়না। এই ছ-মাসে কেদারনাথ ধাম ও আসে পাশের এলাকা বড়ফের মোটা চাদরে আবৃত থাকে।

কেদারনাথ মন্দির কেমন করে পৌঁছোবেন :- কেদারনাথ পৌঁছনোর জন্য আপনাদের কয়েকটি ধাপে পৌঁছতে হবে -

এক - ভারতের যে কোনো জায়গা থেকে ঋষিকেশ বা হরিদ্বারে।

দুই - ঋষিকেশ বা হরিদ্বার থেকে বাস, ক্যাব বা পার্সোনাল গাড়ি করে শোনপ্রয়াগ।

তিন- শোনপ্রয়াগ থেকে লাইন গাড়ি করে গৌরীকুন্ড। লাইন গাড়ি আছে তারা আপনাদের 30 টাকার বিনিময়ে পৌঁছে দেবে গৌরীকুন্ড।

চার - গৌরীকুন্ড থেকে আপনাকে হাঁটা পথ বা ট্রেক করে(৭-৮ ঘন্টা) নয়তো ঘোড়া বাঁ খচ্চরের করে নয়তো পিটঠু তে ১৬ কি.মি পথ অতিক্রম করে আপনাকে পৌঁছতে হবে কেদারনাথ মন্দির। ভাড়া নিতে পারে ২-৩ হাজার টাকার মধ্যে।

পাঁচ - আর যারা কেদারনাথ হেলিকপ্টারে যেতে চান তাদেরকে শোনপ্রয়াগ না গিয়ে ফাটা, গুপ্তকাশি বা আসে পাশের এক দুটা জায়গায় নামতে হবে, সময় লাগবে ৫-৬ মিনিট।

কেদারনাথ পৌঁছতে হলে আপনারা যদি ফ্লাইটে আসেন তাহলে আপনাদের আসতে হবে দেরাদুনের জলি গ্র্যানট এয়ারপোর্টে তারপর ঋষিকেশ। ঋষিকেশ এয়ারপোর্ট থেকে মোটামোটি ২০ থেকে ২৫ কি.মি। এয়ারপোর্ট থেকে ট্যাক্সি ও বুক করতে পারেন ভাড়া মোটামুটি ১ হাজার - ১২ শো টাকা নেবে নাহলে বাসেও যেতে পারেন, রাতে যদিও ট্যাক্সি বুক করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না, আমাদের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিলো।

আর যারা বাই রোড বা ট্রেনে পৌঁছোবেন সেই দিনটা ঋষিকেশ বা হরিদ্বারে রেস্ট করে পরের দিন ভোরে শোনপ্রয়াগের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করতে পারেন। হরিদ্বার বা ঋষিকেশ ঘোরার মত প্রচুর জায়গা আছে বিশেষ করে ঋষিকেশ, সেটা যাওয়ার আগেও করতে পারেন আবার কেদারনাথ থেকে ফিরে এসেও করতে পারেন। আমরা ফিরে এসে ঋষিকেশে একদিন ছিলাম খুবই ভালো লেগেছিল শহরটাকে। যাকে Yoga City ও বলে। খুবই শান্ত নিরিবিলি একটি শহর। এবার আসি শোনপ্রয়াগ আপনারা কেমন করে পৌঁছোবেন? হরিদ্বার থেকে শোনপ্রয়াগের দূরত্ব প্রায় ২৩১ কি.মি পাহাড়ি রাস্তায় এই দুরত্ব কিন্তু অনেক যেতে সময় লাগবে প্রায় ৭ থেকে ৮ ঘন্টা, বাকিটা রাস্তার উপরে এখন যা জ্যাম হচ্ছে ১১,১২ ঘণ্টা ও লেগে যেতে পারে । শোনপ্রয়াগ ট্রেনে যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় আপনাকে বাই-রোডই যেতে হবে। এই পথ আপনি বাস ও যেতে পারেন আবার আবার গাড়ি ও বুক করতে পারেন। বাসে গেলে আপনাকে আগের দিন হরিদ্বার বাস স্ট্যান্ড থেকে একটা শোনপ্রয়াগের টিকিট কেটে রাখবেন নাহলে টিকিট পেতে পরেরদিন কিন্তু সমস্যা হতে পারে। ভাড়া নিতে পারে ৫০০ টাকার মতো। বাসে পয়সা একটু সাশ্রয় হবে কিন্তু অন্যদিকে আপনাদের সময় বেশি লেগে যাবে। আপনারা যদি দলে ২ জনের অধিক হোন তাহলে আমি পরামর্শ দেবো আপনারা অবশ্যই গাড়ি রিজার্ভ করে যাবেন তাতে রাস্তায় কতগুলো আকর্ষণীয় জায়গা আছে তারমধ্যে ভাগীরথী ও অলকানন্দার মিলনস্থল দেবপ্রয়াগ, এবং অলকানন্দা ও মন্দাকিনির মিলনস্থল রুদ্রপ্রয়াগ।  বাসে আসলে কিন্তু আপনারা এই সুন্দর দৃশ্য গুলো মিস করে যাবেন। আর বদ্রীনাথ যাওয়ার পথে রাস্তায় পঞ্চপ্রয়াগই দেখতে পাবেন। গাড়ি ভাড়া করলে আপনাদের লাগতে পারে দৈনিক ৩ হাজার টাকা করে তিন দিনের ১০০০০ টাকা ধরে রাখুন। এটি অবশ্যই এখানে আসার আগে বুক করে রাখলে ভালো,ইন্টারনেটে প্রচুর ড্রাইভারের নাম্বার আপনারা পেয়ে যাবেন। তাও আমি কিছু ড্রাইভারের নাম্বার দিয়ে দেবো যাদের সাথে আমরা contact করেছিলাম। শোনপ্রয়াগে বড় পার্কিং আছে গাড়ি পার্ক করার শোনপ্রয়াগ পৌঁছতে পৌঁছতে বিকেল বা সন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে, তাই সেদিন শোনপ্রয়াগ থাকার ব্যবস্থা করতে হবে শোনপ্রয়াগে থাকার মতো প্রচুর হোটেল আপনারা পেয়ে যাবেন মোটামোটি ৫০০,৬০০ টাকা থেকে শুরু। আর যারা হেলিকপ্টারে যাবেন তারা ফাটা বা গুপ্তকাশি নাইট স্টে করবেন। হেলিকপ্টারে যেতে ৬ মিনিটের মতো সময় লাগে আর চার্জ নেবে ২৩০০×২= ৪৬০০ আসা যাওয়া মিলিয়ে। এটা ২০২০ রেট এখন কিছু হলেও দাম বেশি হতে পারে। পরের দিন ভোরে উঠেই বায়োমেট্রিক পাস বানিয়ে গৌরীকুন্ডের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করুন, শেয়ার গাড়িতে ভাড়া নেবে ৩০ টাকা। গৌরীকুন্ডের পর আর গাড়ি চলে না, এর পর আপনাকে হেঁটেই যেতে হবে। কেউ কেউ চাইলে গৌরীকুন্ড থেকে একটু এগিয়ে 'ঘোড়াপাহাড়' বলে একটা জায়গা আছে যেটা অনেকটা আমাদের প্রিপেড ট্যাক্সি বুথ এর মতো সেখান থেকে আপনারা খচ্চর বুক করতে পারেন, নাহলে হাঁটতে হাঁটতে মাঝ রাস্তায় যদি মনে হয় আর হাঁটতে পারবেন না তাহলে গোটা রাস্তাতেই প্রায় একটু পর পর খচ্চর পেয়ে যাবেন। রাস্তার দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬ কি.মি আগে ১৪ কিমি পথ ছিল ২০১৩ বন্যার পর যে নতুন রুট তৈরি হয়েছে তাতে পথ আরো ২ কি.মি বেড়ে গেছে। রাস্তার দুপাশের দৃশ্য দেখে আপনার মন সত্যি ভরে যাবে সেই জন্য অবশ্যই আপনাকে ট্রেক করে যেতে হবে। বিভিন্ন সিজনের সৌন্দর্য বিভিন্ন রকম । পথে হাঁটতে হাঁটতে প্রথমেই আসবে জঙ্গলচট্টি, গৌরীকুন্ড থেকে দূরত্ব প্রায় ৪.৫ কি.মি, তারপর ভীমবলী, রামবাড়া, ছোটিলিনচোলী, বড়িলিনচোলি, এবং সবার শেষে কেদারনাথ বেসক্যাম্প, হেলিপ্যাড। এই রামবাড়া জায়গাটি ২০১৩ বন্যায় প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছিলো। বেসক্যাম্প থেকে মন্দিরের দূরত্ব প্রায় দেড় কি.মি মতো। মন্দিরে পৌছোতে আপনাদের লেগে যাবে ৭-৮ ঘন্টা।

গাড়ি বুক করার জন্যে যোগাযোগ করুন - 1.08954333316. 

2. 9389311557. 

৩. অঙ্কিত- 7076400566.

৪. হরিদ্বারের ড্রাইভার

 লক্ষ্মণ +917895148633

হেলিকপ্টার সার্ভিস এখান থেকে বুক করতে পারেন, জায়গার নাম Maikhanda, ফাটা পার করে। 

কেদারনাথ যাত্রা কখন করবেন:- কেদারনাথ মন্দির বছরের ছয় মাস একদম পুরোপুরি বন্ধ। নভেম্বর থেকে মে এই ছয় মাসের মধ্যে কেদারনাথ পৌঁছোনো সাধারণ মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব।কেদারনাথ মন্দিরের দরজা খোলার নির্দিষ্ট কোনো তারিখ নেই তবে তিথি আছে। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের (ইংরাজির মে মাসে) অক্ষয় তৃতীয়ার দিন মন্দিরের দরজা খোলা হয়। ওই দিন মহাসমারোহে কেদারনাথের শীতকালীন আবাসস্থল উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দির থেকে কেদারনাথ মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। একে ডোলি যাত্রা বলে এই যাত্রা দেখার জন্য ওই দিন প্রচুর মানুষের ভিড় হয়, কারণ এই দিন খুব কাছ থেকে কেদার বাবার পঞ্চমুখী মূর্তির দর্শন পাওয়া যায় আবার একই ভাবে প্রতি বছর নভেম্বরে ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া বা ভাই ফোটার দিন মন্দিরের দরজা সাধারণ মানুষের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ওই দিন ও একই পদ্ধতিতে খালি পায়ে কেদার বাবাকে ওমকারেশ্বর মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। বছরের ছয় মাস এখানেই পুজিত হোন বাবা তাই কেউ যদি দর্শন করতে চান উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দিরে গিয়ে অবশ্যই ঘুরে আসুন।

তাই আপনাকে কেদারনাথ মন্দির যেতে হলে অক্ষয় তৃতীয়া থেকে ভাইফোটা(মে থেকে নভেম্বর) এর মধ্যেই দিন আপনাকে ঠিক করতে হবে।

এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন দেখা দিতে পারে কোন সময় যাওয়া উচিত হবে, মে, জুন মাস কেদারনাথ যাত্রার পিক টাইম কারণ এই সময় ঠান্ডা একটু কম থাকে, তার ওপরে গরমের ছুটি ও থাকায় হাজার হাজার শ্রদ্ধালুর সমাগম হয়। জুলাই, আগস্ট এই দু মাস আমি ব্যক্তিগতভাবে কেদারনাথ যেতে না-ই করবো কারণ এই সময় প্রচন্ড বর্ষার জন্য মন্দির পৌঁছতে আপনাকে খুবই অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। আমার মতে কেদারনাথ মন্দির যাওয়ার বেস্ট টাইম সেপ্টেম্বর শেষ সপ্তাহ থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ কারণ এক, এই সময়ে বৃষ্টির পরিমাণ টা তুলনামূলকভাবে খুব কমে থাকে, দুই একদম পরিষ্কার আবহাওয়া থাকে, কেদারনাথ গিয়ে যদি চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য যদি উপভোগ করতে না পারেন তাহলে আপনার কেদারনাথ যাত্রা অনেকাংশে অসম্পূর্ণ। যদিও অক্টোবর থেকে নভেম্বর এই সময়ে এখানে তাপমাত্রা মাইনাসে থাকে যেকোনো দিন তুষারপাত হতে পারে। আমরা নভেম্বর মাসের ৫ তারিখ গিয়েছিলাম সেদিন তাপমাত্রা মাইনাস - ৪ ডিগ্রি ছিলো। ঠান্ডা একটু যদি সহ্য করতে পারেন তাহলে আমি বলবো অবশ্যই এই সময়ে যান। আগস্ট, সেপ্টেম্বরে সবুজের সমারোহ বেশী পাবেন কিন্তু অক্টোবর বা নভেম্বর সেটা পাবেন না, বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম। তাই সেটা আপনাকেই বেছে নিতে হবে কোন সময়ে আপনি আসতে চান।

কেদারনাথ গিয়ে কোথায় থাকবেন খাবেন কি :- কেদারনাথে থাকার মতো প্রচুর হোটেল, আশ্রম, ধর্মশালা আছে । মন্দিরের পাশে যেগুলো হোটেল, সেগুলো খুবই দামী। ২৫০০ থেকে ৩০০০ প্রতিজন। এখানে বেশীরভাগ হোটেলেই দেখলাম হোটেল খরচা জনপ্রতি হিসেবে। আমরা দুজন গেছিলাম ছিলাম মন্দির থেকে একটু দূরে হোটেল ভাড়া পড়েছিলো জনপ্রতি ১১০০ টাকা করে। হোটেলের ছবি আর নম্বর দিয়ে দেবো। কেদারনাথ মন্দিরের অনেক পুরোহিত আছে তাদের নিজস্ব ঘর থাকে, তাদের ঘর গুলো যদি ভাড়া করতে পারেন তাহলে আরো একটু কমে পেয়ে যাবেন  কেউ চাইলে GMVN গেস্ট হাউস বুক করতে পারেন নিচে লিঙ্ক দিলাম আপনারা দেখে অনলাইনে বুক করে নিতে পারেন।

  1. Gayatri Guest House (9412116734,9557696744) 
  2. Punajb & Sind Niwas(9412915221)
  3. ভারত সেবাশ্রম সংঘ - 246445
  4. জয়পুর গেস্ট হাউস +918755851561
  5. অতিথি সেবা সদন - 8171731735(৩০০ মিটার দূরে) 
  6.  কিছু আরো হোটেল এর নম্বর... 

বলতে গেলে কেদারনাথে আমাদের খাওয়ার পেছনে এক টাকাও লাগে নি, কেনো সেটা শেষে বলছি। কেদারনাথে খাওয়ার খরচা খুবই বেশী। এখানে ১ প্লেট মোমো ৮০-১০০ টাকা। ১কাপ চা ২৫ টাকা। যদি খাওয়ার খরচা কেউ কমাতে চান তাহলে খোঁজ করবেন আসে পাশে অনেক ভাণ্ডারা হয় সেখানে ৩ বেলায় খাওয়ারের ব্যবস্থা থাকে, এইসব জায়গায় খিচুড়ি থেকে শুরু করে, ভাত-রাজমা, ছোলা, চা প্রভৃতি পেয়ে যাবেন, আমরা এখানেই খেয়েছিলাম, তাই আমাদের খাওয়ার পেছনে এক পয়সাও খরচা করতে হয়নি। আপনারাও এটা ফলো করতে পারেন, কেউ এটা না চাইলে হোটেল তো আছেই।

20 মন্তব্যসমূহ

  1. তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট

    উত্তরমুছুন
  2. অয়ন চক্রবর্তী২ মে, ২০২২ এ ৩:৩০ AM

    খুব প্রয়োজনীয় পোষ্ট, অনেক ধন্যবাদ

    উত্তরমুছুন
  3. খুব সুন্দর হয়েছে আপনার ফোন নাম্বার টা দেবেন

    উত্তরমুছুন
  4. ভীষণ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনা দিয়েছেন। অনেকের অনেক কাজে লাগবে আপনার এই পোস্ট। অনেকের উপকার হবে যদি আপনাকে follow করে। পারলে আপনার ফোন নম্বরটা আমাকে ইনবক্স করুন প্লিজ ..🙏🙏..

    উত্তরমুছুন
  5. খুবই তথ‍্যসমৃদ্ধ লেখা । উপকৃত হ'লাম । নামহীন ।

    উত্তরমুছুন
  6. খুব তথ্য বহুল পোষ্ট ,অনেক সাহায্য করবে আমায় ৷ধন্যবাদ আপনাকে ৷

    উত্তরমুছুন
  7. শোনপ্রয়াগ থেকে চোপতা যাবার কি কি উপায় আছে?

    উত্তরমুছুন
  8. Is it reliable that we can get heliservices ticket from
    Pinnacle air pvt ltd ?

    উত্তরমুছুন
  9. খুবই ভালো লাগলো পড়ে। Helicopter এর ব‍্যপারে আর একটু details থাকলে ভালো হোতো।

    উত্তরমুছুন
  10. যদি ডোলি যাত্রার সঙ্গে কেদারনাথ যেতে চাই তাহলে কোনদিন শোনপ্রয়াগে পৌঁছতে হবে? অর্থাৎ অক্ষয় তৃতীয়ার দিন সকাল থেকে কি যাত্রা শুরু হয় এবং সন্ধেতে ঠাকুর পৌঁছায় ??

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন